দোষারোপের রাজনীতি থেকে বের হয়ে এসে যথাযথ তদন্তের মাধ্যমে যদি ঘটনার প্রকৃত কারণ ও দোষীদেরকে চিহ্নিত করা যায়, তাহলেই কেবল সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত আমাদের এই প্রিয় দেশ তার ঐতিহ্য রক্ষার ক্ষেত্রে একটা মাইলফলকে পরিণত হবে।
রাজনৈতিক পক্ষপাতদুষ্ট কোনো পদক্ষেপ নিলে অতীতের অনেক ঘটনার মতো এ ঘটনার সত্যতাও চাপা পড়ে যাবে। তাতে দুষ্কৃতিকারীরা আরো উৎসাহিত হবে। জনগণ এবং সংশ্লিষ্ট সকলকেই দায়িত্বশীল ও সজাগ দৃষ্টি রাখতে হবে।
মহান আল্লাহর পবিত্র কিতাব কুরআনের সাথে যে আচরণ করা হয়েছে, তা নিঃসন্দেহে খুবই জঘন্য ও বেদনাদায়ক। তাই বলে এর প্রতিবাদ করতে গিয়ে সীমা অতিক্রম করা কিংবা অন্য ধর্মের স্থাপনার উপর কোনো ধরনের ক্ষতিসাধনের চেষ্টা চালানো কোনো অবস্থাতেই গ্রহণযোগ্য হতে পারে না। এটা সত্যিকারের কোনো মুসলমানের কাজও নয়।
কোনো ধরনের ষড়যন্ত্রে দেশের নাগরিকদের পা দেয়া ঠিক হবে না। যার যার জায়গায় সকলকে সাবধান ও সতর্ক থাকতে হবে এবং শান্তি-শৃংখলা রক্ষায় যথাযথ অবদান রাখতে হবে।