কর্তৃত্ববাদী সরকারের অধিনে এ ধরনের সার্চ কমিটি গঠনের মাধ্যমেই দু’দুটি নির্বাচন কমিশন গঠিত হয়েছিল। রকিব উদ্দিন এবং নুরুল হুদার নেতৃত্বাধীন নির্বাচন কমিশন দুটো কর্তৃত্ববাদী সরকারের অবৈধ খায়েশ পূরণের বাইরে কিছুই করতে পারেনি।
এই দুইটি কমিশনই রাষ্ট্রের এই সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানকে চরমভাবে কলংকিত করেছে। আবার সেই একই খেলা শুরু হতে যাচ্ছে। দেশপ্রেমিক দলগুলোর দায়িত্ব হবে এ ধরনের অপপ্রয়াসকে সরাসরি প্রত্যাখ্যান করা।
দাবি একটাই হোক, নির্বাচনকালীন দল নিরপেক্ষ সরকার চাই। আমার ভোটের অধিকার ভোট লুটেরা ও ডাকাতদের হাতে তুলে দিব না।
রাজনৈতিক দলগুলোর পাশাপাশি যুব সমাজকেও জাগতে হবে। যাদের ভোট ইতিমধ্যেই লুট হয়ে গিয়েছে।
আগামী নির্বাচনে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন ঘটাতে হবে। অন্যথায় ইতিহাস কাউকেই ক্ষমা করবে না।