এ টাকা যেহেতু বৈধভাবে বিদেশে পাঠানো হয়নি তাই নিশ্চিত করেই বলা যায়, অর্থের উৎস স্বচ্ছ নয়। প্রকৃতপক্ষে এর মালিক এ দেশের জনগণ। জনগণের ভ্যাট এবং ট্যাক্সের অর্থের সাথে বৈদেশিক ঋণ যুক্ত হয়ে দেশের উন্নয়ন কর্মকান্ড, প্রশাসনিক কার্যক্রম এবং যাবতীয় রাষ্ট্রীয় কার্যক্রম পরিচালিত হয়। মূলত উন্নয়ন কর্মকান্ড থেকেই অবৈধভাবে রাষ্ট্রের টাকা লুণ্ঠন করা হয়। এর সাথে যুক্ত হয় ট্যাক্স ফাঁকির অর্থ ও ঘুষের টাকা।
দেশের জনগণের অবশ্যই জানার অধিকার রয়েছে, পাচারকারী ও লুন্ঠনকারীদের পরিচয়।
উচিত হবে অবিলম্বে জনগণকে তা জানানোর। তবে সে সৎ সাহস দেখানোর সম্ভাবনা খুবই কম। নাই বললেই চলে। কারণ সাধারনত ক্ষমতার আশির্বাদ ছাড়া এ কাজ সহজ নয়।
পাচারকারী লুটেরারদের বিষয়ে সকল মহল থেকেই কথা উঠুক।